প্রকাশিত: ৮:৩৯ পূর্বাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২২
সারাদিন ডেস্ক
যে দুই কারণে পাতিহাঁসের কালো ডিম
ভোলার চরফ্যাশনে পাতিহাঁসের কালো ডিম পাড়া নিয়ে উৎসুক জনতা তো বটেই, দেশের প্রাণিবিজ্ঞানীদের মধ্যেও আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশে কোনো হাঁসের কালো রঙের খোলসযুক্ত ডিম পাড়ার ঘটনা প্রথমবারের মতো ঘটল বলে মনে করছেন তাঁরা। তাঁদের ভাষ্য মতে, এই ডিমের খোলস ছাড়া ভেতরের সাদা অংশ ও কুসুম অন্য হাঁসের ডিমের মতোই হবে, সেটি খাওয়া যাবে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, হাঁসটি পরে যে ডিমগুলো পাড়বে, তা ধীরে ধীরে সবুজ বা নীল রং থেকে সাদা রঙের হতে পারে। হাঁসটির শরীরের ভেতরে খোলস তৈরির প্রক্রিয়ায় কিছু উপাদান অনেক বেশি থাকায় তা কালো রঙের হয়েছে।চরফ্যাশনের জিন্নাগড় ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রাঢ়ীর বাড়ির বাসিন্দা আবদুল মতিনের (৪৭) খামারে ওই পাতিহাঁস গত দুই দিনে দুটি কালো রংয়ের ডিম পেড়েছে। বৃহস্পতিবারের ডিমটি আগের দিনেরটার চেয়ে কম কালো। এক স্থানে নীলচে ছোপ। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। লোকজন এখন ওই ডিম দেখতে আসছে।তবে হাঁসের ডিম যে একেবারেই কালো রঙের হয় না, তা কিন্তু নয়। যুক্তরাষ্ট্রের কায়োগা জাতের হাঁসের ডিম সাধারণত কালো হয়ে থাকে। সূত্র: প্রথম আলো
প্রকৌশলী-ঠিকাদার-জনপ্রতিনিধি দ্বন্দ্ব
৯ মাসে ৮২ প্রকৌশলী লাঞ্ছিত
সরকারের স্থানীয় পর্যায়ে এই সমীকরণেই চলছে উন্নয়নকাজ। স্থানীয় পর্যায়ে ঠিকাদারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রকৌশলীর গাঁটছড়া ঠিক থাকলে কাজ হয় স্বাভাবিক গতিতে। তবে অনিয়ম-দুর্নীতি হয়ে যায় প্রকল্পের অনুষঙ্গ। এর সঙ্গে স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ জড়িত থাকলে অনিয়ম-দুর্নীতি দুটোই বাড়ে। বিপরীত চিত্রও আছে। স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনীতিক আর প্রকৌশলীর মধ্যে বনিবনা না থাকলে উন্নয়নকাজ ব্যাহত হতে থাকে। কিন্তু রাজনীতিকদের মধ্যে বিভক্তি থাকলে প্রকৌশলী সুবিধামতো অংশের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতাবান হয়ে ওঠেন। তখন প্রকৌশলী তাঁর ঊর্ধ্বতনকেও পরোয়া করেন না।কিন্তু ঠিকাদার আর প্রকৌশলীর মধ্যে যদি বনিবনা না থাকে এবং ঠিকাদার নিজেই রাজনীতিতে যুক্ত থাকেন তাহলে প্রকৌশলীর কপালে লাঞ্ছনা তো জুটবেই। মাঝে মাঝে মারও খেতে হয়। চলতি বছর সারা দেশে এমন ৮২ প্রকৌশলীকে মারধর ও লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়েছে। সূত্র: কালের কণ্ঠ
বক্তব্যে উস্কানি মাঠে সংঘাত
উত্তপ্ত হয়ে পড়েছে মাঠের রাজনীতি। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এখনও ১৫ মাস বাকি। দেশের বৃহত্তম দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে রাজপথের মিছিল-সমাবেশ নিয়ে প্রায়ই রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে। জুলাইয়ের শেষভাগ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত পুলিশের গুলি ও হামলাকারীদের আঘাতে বিএনপির চার কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। আহতের সংখ্যা অনেক। এ অবস্থায় আবার দুই দলের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের পারস্পরিক হুমকি-ধমকিসহ উস্কানিমূলক বক্তৃতা নাগরিক সমাজে উদ্বেগ ও শঙ্কা সৃষ্টি করেছে। মন্তব্য জানতে চাইলে কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি রাজনৈতিক শক্তির প্রতি গণতান্ত্রিক সহিষ্ণুতার আহ্বান জানিয়েছেন। সম্প্রতি বিএনপি সভা-মিছিল বের করলেই বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগ কর্মী ও পুলিশ হামলা চালিয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। অনেকের নামে মামলা হয়। তা মিডিয়ায় প্রকাশ পেতে থাকে। পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগ নেতারা হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-কোন্দলের পাশাপাশি দলটি সরকারবিরোধী আন্দোলনে নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে বলে পুলিশ স্বাভাবিক আইনশৃঙ্খলার ব্যবস্থা নিচ্ছে শুধু। এই পাল্টাপাল্টি অভিযোগের মধ্যে বিএনপি নেতারা অবশেষে কর্মীদের ‘আত্মরক্ষার জন্য’ লাঠি নিয়ে মিছিলে নামতে আহ্বান জানান। এবং তা ঘটতে থাকায় উত্তেজনা ও সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি বাড়ে। সূত্র; সমকাল
নদীতে কমছে ইলিশের বিচরণ
নোনা জলের ইলিশ ডিম পাড়তে নদীর উজান ঠেলে আসে মিঠা পানিতে। ডিম ছেড়ে আবার ভাটিতে গা ভাসিয়ে ধরে সাগরের পথ। তবে গত ৫০ বছরে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে অতি কিংবা অনাবৃষ্টি, উষ্ণায়ন, পলি পড়ার মাত্রা বৃদ্ধি, দখল-দূষণসহ নানা কারণেই নদীগুলো হারিয়েছে তার চিরচেনা রূপ। এসব বাধা পেরিয়ে নদীতে তেমন আসছে না ইলিশ। গবেষকরা বলছেন, মাছের বংশবিস্তারে পানির তাপমাত্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। এর ওপর নির্ভর করে মাছের ডিম ছাড়ার সময়। এর মধ্যে সামান্য তারতম্য হলেই মা-ইলিশ তার ডিম নষ্ট করে ফেলে। সাম্প্রতিক সময়ে অনাবৃষ্টি ও নদীর গতিপথ পরিবর্তনে পানি কমেছে, বেড়েছে তাপমাত্রা। আর এসব কারণে নদীতেও কমছে ইলিশের বিচরণ। তবে গভীর সাগরে ঠিকই ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে জাতীয় মাছটি। ইলিশ উৎপাদনে বাংলাদেশ বিশ্বে প্রথম। বাংলাদেশের এ জাতীয় মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবেও স্বীকৃতি পেয়েছে। ওয়ার্ল্ড ফিশের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, বিশ্বের মোট ইলিশের ৮৫ শতাংশই উৎপাদন হয় এ দেশে। আর মত্স্য অধিদপ্তর বলছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের বিভিন্ন নদী ও সাগর থেকে ৫ লাখ ৬৫ হাজার টন ইলিশ আহরণ করা হয়েছে। এর আগের অর্থবছরে আহরণ করা হয়েছিল ৫ লাখ ৫০ হাজার টন। উৎপাদনের হিসাবে বরিশাল বিভাগের ভোলা জেলার স্থান শীর্ষে। গত অর্থবছরে এ জেলায় মোট ইলিশ আহরণ হয় ১ লাখ ৯০ হাজার ৩০০ টনের মতো। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে বরগুনা। এ জেলার প্রধান তিনটি নদী বিষখালী, বুড়িশ্বর (পায়রা) ও বলেশ্বর এবং সাগর উপকূল থেকে মাছটি আহরণ করা হয়। অন্যদিকে পটুয়াখালী, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা রয়েছে যথাক্রমে তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে। আর ‘ইলিশের বাড়ি’ বলে পরিচিত চাঁদপুর আছে ষষ্ঠ স্থানে। এ জেলায় ২০২০-২১ অর্থবছরে ইলিশ মিলেছে ৩৩ হাজার ৯৯২ টন। এর বাইরেও বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, শরীয়তপুর, মাদারীপুর জেলার বড় নদীতে ইলিশ পাওয়া যায়। সূত্র: বণিক বার্তা।
দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের অর্থনীতির যে পূর্বাভাস দিচ্ছে ব্লুমবার্গ
২০৫৩ সালে কেমন চিত্র হবে বাংলাদেশের অর্থনীতির? ব্লুমবার্গ ইন্টেলিজেন্স সে ভবিষ্যৎ যেভাবে দেখছে তাই এখানে তুলে ধরা হলো–
২০৩০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে সর্বোচ্চ হতে পারে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হার। ব্লুমবার্গ ইন্টেলিজেন্সের পূর্বাভাস অনুসারে, এসময় অবকাঠামো খাতে ব্যয়, অর্থনীতি বৈচিত্র্যকরণ এবং উচ্চ উৎপাদনশীলতার সুফল পেতে শুরু করবে বাংলাদেশ। বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসের আউটলুক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘আমরা আশা করছি, বর্তমানের ৬.৩% থেকে– ২০৩০ এর দশকের মাঝামাঝি বাংলাদেশের সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধি ৬.৫% হবে’।দক্ষ মানব সম্পদ, গ্রামীণ এলাকায় আরও বিস্তৃত ইন্টারনেট সংযোগ, বিদেশি বিনিয়োগ, উদীয়মান খাতসমূহ এবং কর্মক্ষেত্রে আরও নারীর যোগদান– বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হবে– এতে বলা হয়েছে। তবে জনসংখ্যাতাত্ত্বিক ঘাটতি, অবকাঠামো খাতে ব্যয়ের সীমাবদ্ধতা থাকা, প্রধান রপ্তানি খাত গার্মেন্টস শিল্পে অটোমেশনের চ্যালেঞ্জ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়– বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি বিকাশের ক্ষেত্রে নিম্নমুখী প্রবণতা তৈরির ঝুঁকি হিসেবে থাকবে। সূত্র: বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নির্দেশনা
জেলা উপজেলায় সরকারি কমিটি
♦ সামাজিক সম্প্রীতি বাড়ানোর জন্য সমাবেশ করতে জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশ ♦ রাজস্ব আয় হতে ব্যয় নির্বাহ করতে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের মন্ত্রণালয়ের চিঠি ♦ ধর্মীয় সম্প্রীতি বাড়াতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ২৫ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ
ভোট সামনে রেখে দেশের সব জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন করেছে সরকার। জেলা পর্যায়ের কমিটিতে জেলা প্রশাসককে (ডিসি) প্রধান করা হয়েছে। ২৩ সদস্যের কমিটিতে সংশ্লিষ্ট জেলার সব সংসদ সদস্য ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান/প্রশাসককে উপদেষ্টা রাখা হয়েছে। পুলিশ সুপারও এ কমিটির সদস্য। একইভাবে উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়েও আলাদা কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ের কমিটি ২৪ সদস্যের। এ কমিটির সভাপতি ইউএনও (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা)। ওই উপজেলার সংসদ সদস্যকে প্রধান উপদেষ্টা ও উপজেলা চেয়ারম্যানকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। আর ইউনিয়ন পর্যায়ের ১৪ সদস্যের কমিটির প্রধান করা হয়েছে ইউপি চেয়ারম্যানকে। সদস্য সচিব সংশ্লিষ্ট ইউপি সচিব। ২৪ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আলাদা তিনটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ‘সামাজিক-সম্প্রীতি কমিটি’ নামে এ কমিটি গঠন করা হয়। এর আগে ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ২০১৩ সালে এ ধরনের কমিটি গঠন করেছিল মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সেই কমিটির আদলেই এবারও জাতীয় নির্বাচনের এক বছর আগে কমিটি গঠন করা হলো। এসব কমিটিকে সারা দেশের জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে সম্প্রীতি সমাবেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর এসব সমাবেশের ব্যয় নির্বাহ করা হবে সিটি করপোরেশন, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের রাজস্ব থেকে। এজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সম্প্রতি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধানদের চিঠি দিয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। এ ছাড়া ধর্মীয় সম্প্রীতি ও সচেতনতা বাড়াতে ২৫ কোটি টাকার একটি নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মিডিয়া পরামর্শক হিসেবে বাংলাঢোল লিমিটেড ও আইসিটি পরামর্শক হিসেবে রিভ সিস্টেম লিমিটেডকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ২১ জুলাই ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলালের উপস্থিতিতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ে এ-সংক্রান্ত চুক্তি সই হয় প্রতিষ্ঠান দুটির সঙ্গে। সূত্র: বিডি প্রতিদিন
দুদলের টার্গেট রাজপথ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মুখোমুখি আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। সংবিধান অনুযায়ীই দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন ক্ষমতাসীনরা। এ ক্ষেত্রে একচুলও ছাড় দিতে রাজি নয় দলটি। অপরদিকে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ভোটের দাবিতে চূড়ান্ত আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। তাদের এ আন্দোলন মোকাবিলায়ও বসে নেই আওয়ামী লীগ।দুদলের টার্গেট রাজপথ। এ লক্ষ্যে মহড়াও শুরু করেছে দলটি। সমাবেশ-পালটা সমাবেশে উত্তপ্ত রাজনীতি। নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে উত্তাপের পারদ। রাজপথ দখলে রাখাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক সংঘাত ভয়াবহ রূপ নিতে পারে-এমন আশঙ্কা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের। সূত্র: যুগান্তর
ইভ্যালির জমা-খরচের ‘কূল-কিনারা পায়নি’ আদালত গঠিত পর্ষদ
বন্ধ হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত পণ্য বিক্রির নামে গ্রাহকদের কাছ থেকে ৫ হাজার কোটি টাকা তুলেছিল আলোচিত ই-কমার্স সাইট ইভ্যালি। তবে কতজন গ্রাহককে কী পরিমাণ পণ্য বুঝিয়ে দিতে পেরেছিল, তার সঠিক কোনো হিসাব পায়নি আদালতের নির্দেশে গঠিত ইভ্যালির পরিচালনা পর্ষদ।সদ্য বিদায় নেওয়া এই পর্ষদের চেয়ারম্যান বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেছেন, ইভ্যালি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যই ছিল প্রতারণা করে অর্থ লোপাট।গ্রাহক ঠকানোর অভিযোগের মুখে বন্ধ হয়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানটির প্রকৃত দায়-দেনা, কাজের ধরন ও শত কোটি টাকার বকেয়া থেকে উদ্ধারের পথ বের করার উপায় খোঁজার ভার চেপেছিল পুনর্গঠিত পর্ষদের।সেই পর্ষদের সদস্যরা বৃহস্পতিবার পদত্যাগ করে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেন প্রতিষ্ঠানটির আগের চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের কাছে, যিনি কয়েক মাস আগেই কারামুক্ত হন। সূত্র: বিডি নিউজ
বাংলাদেশে বিপুল মার্কিন বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল এবং ফার্মাসিউটিক্যালসসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগের জন্য মার্কিন বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেদেশের ব্যবসায়ীদের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল দেওয়ার প্রস্তাব দিতে পেরে বাংলাদেশ সন্তুষ্ট বলেও জানান তিনি।শেখ হাসিনা বলেন, আমি মার্কিন বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তি, জাহাজ নির্মাণ, অটোমোবাইল, ওষুধ, ভারী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক সার, আইসিটি, সামুদ্রিক সম্পদ, জাহাজ নির্মাণ, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরিতে বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানাতে চাই। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে সফররত প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান করা হোটেলে বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী নেতাদের কাউন্সিল আয়োজিত উচ্চ-স্তরের পলিসি গোলটেবিলে ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন। সূত্র: জাগোনিউজ
এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি বড় ধরণের সংকটে পরিণত হওয়ার আগেই এন্টি মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) ঠেকাতে টেকসই রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।তিনি বলেন, ‘এএমআর এমন একটি সমস্যা যা সংকটে রূপ নিতে পারে। এর কারণে বিশ্বব্যাপী লক্ষ লক্ষ প্রাণহানি হতে পারে। এটি প্রতিরোধে আমদের টেকসই রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন।’সুতরাং, এএমআর সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টির বিকল্প নেই, বলেন প্রধানমন্ত্রী।বাসস জানায়, বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কের লেক্সিংটন হোটেলে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) বিষয়ে প্রাতরাশ বৈঠকের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। সূত্র: চ্যানেল আই অনলাইন।